OrdinaryITPostAd

ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আপনি কি ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি ও করণীয় নিয়ে চিন্তিত? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেল পড়ে আপনি ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই অবশ্যই ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। এছাড়া আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জানতে পারবেন।
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি ও করণীয়

এছাড়াও এই আর্টিকেল থেকে আপনারা জানতে পারবেন ঘূর্ণিঝড় কিভাবে সৃষ্টি হয়? এর নামকরণ কিভাবে করা হয়? তাই এইসব জানতে পুরো আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন। কেননা ঘূর্ণিঝড় অনেক ক্ষয়ক্ষতি সাধন করে থাকে।

ভূমিকা

সাধারণত এপ্রিল থেকে মে এবং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই সময়টুকু ঘূর্ণিঝড়ের প্রবল সম্ভাবনা থাকে। এই সময় আমাদের সকলের ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত। এই সময়ে সকলের বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষদের উচিত শুকনো খাবার ও খাবার পানি সংরক্ষণ করে রাখা। ঘূর্ণিঝড়ের আগাম সংবাদ শুনার সাথে সাথে কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মেনে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়া উচিত।

গৃহপালিত পশু পাখি নিরাপদ স্থানে স্থানান্তরিত করা উচিত। ঘূর্ণিঝড়ের সময়টুকু কোন ভাবেই আশ্রয় কেন্দ্র থেকে চলে আসা উচিত নয়। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময় আশ্রয় কেন্দ্র থেকে বাড়িতে ফিরে এসে বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার করা, রাস্তাঘাটে গাছপালা পড়ে থাকলে সেগুলো পরিষ্কার করা উচিত। এই সময় আমাদের একে অপরকে সাহায্য সহযোগিতা করা উচিত।

ঘূর্ণিঝড় কি

সমুদ্রে সৃষ্টি বৃষ্টি, বর্জ্য ও প্রচন্ড ঘূর্ণি বাতাসের সংবলিত আবহাওয়ার একটি নিম্নচাপ প্রক্রিয়া হলো ঘূর্ণিঝড়। সমুদ্রের সৃষ্টি বাতাস প্রবল বেগে ঘুরতে ঘুরতে ছুটে চলে বলে এর নামকরণ করা হয়েছে ঘূর্ণিঝড়। ঘূর্ণিঝড় উত্তর গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘুরতে থাকে। এই সময় সমুদ্র উপকূলবর্তী মানুষদের পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।

ঘূর্ণিঝড় কিভাবে সৃষ্টি হয়

গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে সমুদ্রের পানি যখন তাপ শোষণ করে উত্তপ্ত হয় তখন ঐ স্থানের বাতাসও উত্তপ্ত হয়। ফলে বাতাস উপরের দিকে উঠে যায়। যার ফলশ্রুতিতে ঐ স্থানে বাতাসের চাপ কমে গিয়ে লঘু চাপ তৈরি হয়। এই লঘুচাপ আরও বেড়ে গেলে ঐ স্থানে নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়। আশেপাশের অপেক্ষাকৃত শীতলবায়ু ঐ নিম্নচাপ অঞ্চলে প্রবল বেগে ছুটে আসে যার ফলশ্রুতিতে ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয়। সময় মানুষদের উচিত উত্তেজিত না হয়ে ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পুরো উপস্থিতি গ্রহণ করা।

সমুদ্র পৃষ্ঠের পানির তাপমাত্রা যখন ২৬.৫ বা ২৭ ডিগ্রি এর উপরে চলে যায় তখন সেই স্থানে ঘূর্ণিঝড়ের পরিবেশ তৈরি হয়। যদি কোন স্থানের বাতাসের বেগ ৬২ কিলোমিটার/ঘন্টা হয় তবে তাকে সাধারণ ঝড় হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে যদি বাতাসের বেগ ১১৯ কিলোমিটার/ঘন্টা হয়ে যায় তখন তাকে ঘূর্ণিঝড় বলে। ঘূর্ণিঝড়ের সময় এদিক ওদিক ছোটাছুটি না করে শুকনো খাবার ও পানি সংরক্ষণ করা উচিত।

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ কিভাবে করা হয়

ঘূর্ণিঝড়ের ইংরেজি প্রতিশব্দ "সাইক্লোন"। গ্রীক শব্দ "কাইক্লোস" থেকে সাইক্লোন এর উৎপত্তি। কাইক্লোস শব্দের অর্থ কুন্ডলী পাকানো সাপ। ব্রিটিশ ভারতীয় বিজ্ঞান ও আবহাওয়াবিদ হেনরি পিডিংটন তার প্রকাশিত বই "The Sailor's Horn-Book For The Law Of Storms"-এ প্রথমবারের মতো ১৮৪৮ সালে সাইক্লোন শব্দটি ব্যবহার করেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আবহাওয়াবিদরা মিলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন যে ঝড়ের নামকরণ মেয়েদের নাম অনুসারে হবে। এক্ষেত্রে তারা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন যে Q,U,X,Y,Z ব্যতীত A থেকে W পর্যন্ত প্রতিটি অক্ষরের মেয়েদের নাম অনুসারে ঝড়ের নামকরণ করা হবে। তবে ৬০ ও ৭০ এর দশকে নারীরা এ নিয়ে প্রতিবাদ করে। যার ফলশ্রুতিতে অবশেষে ১৯৭৮ সালে ছেলেদের নাম অনুসারেও ঝড়ের নামকরণ করা হয়।

সাইক্লোন ঝড়ের নামকরণের ক্ষেত্রে ডব্লিউএমও(ওয়াল্ড মেটোরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশন) এর আওতায় কিছু অঞ্চলে ভাগ করে দেওয়া হয়। সেই অঞ্চলের দেশগুলোর আলোচনার মাধ্যমে ঝড় গুলোর নামকরণ করা হয়। বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের ঝড়ের নামকরণ করে থাকে আরএসএমসি সংস্থা। এই সংস্থার সদস্য সংখ্যা বাংলাদেশ সহ ১৩ টি দেশ। ঝড়ের নামকরণ এমনভাবে করা হয় যাতে সেটি ধর্মীয় ,সংস্কৃতিক বা সামাজিক কোনো রকম বিতর্ক তৈরি না করে।

ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি

সাধারণত এপ্রিল থেকে মে এবং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাসে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত ও ঘূর্ণিঝড় হয়ে থাকে। এ সময় ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে যেগুলো করা যেতে পারে তা নিম্নরূপঃ
  • বাড়িতে ,গ্রামে রাস্তার আশেপাশে,যে কোন ফাঁকা জায়গায় গাছ লাগান। কারণ গাছ আপনাদের ঘূর্ণিঝড় থেকে রক্ষা করতে পারে। অর্থাৎ গাছ লাগানো ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুত হিসেবে কাজ করবে।
  • যথাসম্ভব উঁচু স্থানে শক্ত বাড়ি বানান। যাতে সেই বাড়ি ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবেলা করতে পারে।
  • যত সম্ভব উচু স্থানে একটি নলকূপ স্থাপন করেন। যেন ঘূর্ণিঝড়ের সময় লোনা ও ময়লা পানি নলকূপে ঢুকতে না পারে এবং ঘূর্ণিঝড়ের সময় নিরাপদ পানির কোন অভাব না হয়।
  • প্রত্যেকেরই উচিত বাড়িতে একটি ফার্স্ট এইড বক্স রাখা। যাতে করে যে কোন প্রয়োজনে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করা যায়।
  • নারী-পুরুষ, ছেলে-মেয়ের সবারই সাঁতার শিখে থাকা উচিত। কেননা ঘূর্ণিঝড়ের সময় পানির উচ্চতা যখন বেড়ে যায় তখন সাঁতার আপনার প্রাণ বাঁচাতে পারে।
  • ঘূর্ণিঝড়ের মাসগুলোতে বাড়িতে শুকনো খাবার যেমন চিড়া ,মুড়ি, বিস্কুট জাতীয় খাবার, ছাতু ইত্যাদি সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। কেননা এগুলো ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে ধরা হয় যা আপনাকে প্রয়োজনের সময় সাহায্য করবে।
  • ঘূর্ণিঝড়ের সময় প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। যেহেতু এই সময় নিরাপদ পানির অভাব দেখা দেয়। তাই আপনারা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।
  • পরিবারের অন্তত একজনের ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা উচিত যাতে করে তিনি ঘূর্ণিঝড়ের সময় তার পরিবারকে রক্ষা করার পাশাপাশি আশেপাশে মানুষকে রক্ষা করতে পারেন।

ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পাওয়ার পর দুর্যোগকালে করণীয়

  • ঝড়ের আগাম বার্তা পাওয়ার সাথে সাথে সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ট্রলার নিরাপদ আশ্রয় নিয়ে নিতে হবে।
  • সাধারণত ঘূর্ণিঝড়ের কারণে নিম্ন অঞ্চল বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সে ক্ষেত্রে নিম্ন অঞ্চলের মানুষজনের উচিত ঝড়ের বার্তা পাওয়ার সাথে সাথে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মেনে দেরি না করে আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া।
  • আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার সময় শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সাথে নিয়ে যাওয়া। এতে করে বিপদের সময় জীবন বাঁচানো যাবে।
  • যদি কারো কোন ছোট শিশু থাকে তবে সেই শিশু সুরক্ষার জন্য সাথে করে ভারী কাপড় ও শিশুর খাবার নিয়ে যাওয়া উচিত।
  • নিজেদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিয়ে যাওয়া কিংবা কোন নিরাপদ স্থানে রেখে আশ্রয় কেন্দ্রে যাতে হবে।
  • গৃহপালিত পশুপাখি যাতে ঘূর্ণিঝড়ের কবল থেকে রক্ষা পায় তাই তাদেরকেও আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া অথবা তাদের নিরাপদ কোন আশ্রয় রেখে যেতে হবে।
  • ঘূর্ণিঝড়ের সময় নিজেদের জীবন বাঁচানোর তাগিদে কর্তৃপক্ষের আদেশ না পাওয়া পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্র ত্যাগ না করা।

ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী করণীয়

  • ঘূর্ণিঝড়ের সময় অনেক গাছপালা ভেঙে যায়, বাড়িঘর নষ্ট হয়। তাই সর্বপ্রথম রাস্তার উপর পড়ে থাকা গাছপালা সরিয়ে ফেলা উচিত। যাতে করে সাহায্য কর্মীরা আপনাদের সাহায্য করতে আসতে পারে।
  • অনেকের বাড়িঘর উড়ে যাওয়ার কারণে থাকার নিরাপদ কোন জায়গা থাকেনা। তাই তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিন।
  • যারা নদী বা সাগরে আটকে পড়ে গেছেন উদ্ধারকর্মী দলের সাহায্যে তাদের উদ্ধার করুন।
  • ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে অনেকেই আহত হয়ে থাকেন তাই দ্রুত চিকিৎসাকর্মীর সাহায্য নিন এবং তাদের সেবা দিয়ে থাকুন।
  • যাদের সামর্থ্য আছে তারা অসহায় মানুষকে ত্রাণ দিয়ে সাহায্য করুন।
  • ঘূর্ণিঝড়ের পরবর্তীতে সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে এক্ষেত্রে যে যেভাবে পারেন একে অন্যকে সাহায্য করুন।

ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতিকর প্রভাব

ঘূর্ণিঝড়ের পরবর্তীতে গবেষণা করে দেখা যায় ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতিকর প্রভাব শুধু একটি অঞ্চলকে নয় একটি দেশের জন্যও ক্ষতিকর। ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতিকর প্রভাবে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় উপকূলীয় অঞ্চল। তাই ঐসব এলাকার মানুষের উচিত আশ্রয় কেন্দ্র থেকে ফিরে যাওয়ার পর যার যতটুকু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেই সম্পর্কে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে অনেকের ঘরবাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে, অনেকে গৃহপালিত পশুর ক্ষতি হয়ে থাকে।

এছাড়াও ঘূর্ণিঝড়ের সময় অনেক গাছপালা ভেঙে যাওয়ার কারণে অনেকে ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়।ঘূর্ণিঝড়ের সময় অনেক ক্ষেত্রে প্রাণহানির ও ঘটনা ঘটে থাকে।ঘূর্ণিঝড়ের কারণে নলকূপ বন্যার জলে দূষিত হয়ে পড়ে যার ফলশ্রুতিতে এলাকায় বিশুদ্ধ পানির অভাব দেখা যায়। এছাড়াও ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে যায় বা হেলে পড়ে যার কারণে বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

অনেক ক্ষেত্রে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ঐ এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে একটি দেশ অর্থনৈতিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। যার প্রভাব ঘূর্ণিঝড় কেটে যাওয়ার অনেকদিন পর পর্যন্ত রয়ে যায়।

লেখকের মন্তব্য

ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা উপকূলীয় অঞ্চল। এসব অঞ্চলের মানুষজনের ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। এই সম্পর্কে জানা থাকলে তা তাদের অনেক উপকারে আসবে। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময় তাদের করণীয় কি সেই সম্পর্কেও তাদের জ্ঞান থাকা দরকার।

ঘূর্ণিঝড়ের খবর শোনার সাথে সাথে এর পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত কর্তৃপক্ষের আদেশ অনুসারে নির্দিষ্ট আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়া উচিত। সেই সাথে ঘূর্ণিঝড়ের সময় শুকনো খাবার ও নিরাপদ পানি মজুদ রাখা দরকার। আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত ঘূর্ণিঝড়ের পরবর্তী সময় একে অপরকে সাহায্য সহযোগিতা করা।

এই আর্টিকেল পরে যদি আপনি উপকৃত হন তবে অবশ্যই তা আপনার আত্মীয় স্বজনের শেয়ার করুন এবং এই আর্টিকেল আপনার কেমন লেগেছে তা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানান। এই আর্টিকেল পুরোটা পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি এখানে লিখুন। প্রতিটি মন্তব্য গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।

comment url