OrdinaryITPostAd

জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম/পতাকা উত্তোলনের নিয়ম

প্রিয় বন্ধুগণ, আপনি কি জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম/পতাকা উত্তোলনের নিয়ম জানেন? যদি না জেনে থাকেন তবে আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিতে পারেন জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে।
জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম
এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জাতীয় পতাকার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবেন। জাতীয় পতাকা কিভাবে তৈরি করা হয়েছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব দেশের প্রতীক তার জাতীয় পতাকা। এটি একটি দেশের ঐতিহ্যকে বহন করে থাকে। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। এখানে সবুজ অংশটি বাংলাদেশের প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে এবং লাল অংশটি উদীয়মান সূর্য ও স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের রক্তের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অনুপাত ১০ঃ৬। স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, ঈদে মিলাদুন্নবী ও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত দিবস সমূহে জাতীয় পতাকা দেশের সরকারি বেসরকারি ভবনে, কূটনৈতিক মিশনে, স্কুল কলেজে উত্তোলন করা হয়।

এছাড়াও একুশে ফেব্রুয়ারি, শোক দিবস ও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত দিবসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতভাবে উত্তোলন করা হয়ে থাকে। জাতীয় পতাকা এমন কোন জায়গায় উত্তোলন করা উচিত নয় যেখানে এর মান ক্ষুন্ন হয়। পাশাপাশি দুটি পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে জাতীয় পতাকাকে ডানে উত্তোলন করতে হবে।

একই খুঁটিতে দুটি পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে অবশ্যই জাতীয় পতাকাকে উপরে উত্তোলন করতে হবে। সর্বোপরি জাতীয় পতাকা বিশ্বের অন্যান্য জাতি গোষ্ঠীকে একটি বার্তা পৌঁছে দেয় যে এক সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে এ পতাকা অর্জন করেছি।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ইতিহাস

বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাটি ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যবহৃত পতাকার উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও তখন লাল বৃত্তের মধ্যে বাংলাদেশের মানচিত্র ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে মানচিত্রকে জাতীয় পতাকা থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে পতাকাকে সহজ করতে।

১৯৭০ সালের ৭ জুন ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক সামরিক খোঁজখাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে একটি দল গঠন করা হয়। দলটির নাম হলো জয় বাংলা বাহিনী। ছাত্র নেতারা সিদ্ধান্ত নিল এই দলের একটি নিজস্ব পতাকা থাকবে। এই লক্ষ্যে ছাত্রলীগের নেতারা একটি বৈঠক করেন।

বৈঠকে কাজী আশরাফের প্রস্তাবনার উপর ভিত্তি করে গারো সবুজের উপর লাল সূর্যের মাঝখানে একটি হলুদ রঙের মানচিত্র খচিত পতাকা তৈরি সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এই পতাকাটি উত্তোলন করেছেন ছাত্রনেতা আ.স.ম আব্দুর রব।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজ বাসভবনে স্বাধীনতার ঘোষণার পূর্বে পতাকাটি উত্তোলন করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি .১৯৭২ সালে পতাকার মাঝখানের মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার রং, মাপ এবং তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন কামরুল হাসানকে দিতে হলে।

বর্তমানে যে পতাকাটি ব্যবহার করা হয় সেটি কামরুল হাসানের দ্বারা পরিবর্তিত রূপ। জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য প্রস্থের অনুপাত ১০ঃ৬ এবং লাল বিত্তটি পতাকার দৈর্ঘ্যের এক পঞ্চমাংশ ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট হবে। সেই সাথে এটি ২০ ভাগের ১ ভাগ বামে সরে থাকবে।

জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম/পতাকা উত্তোলনের নিয়ম

আমরা অনেকেই জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে তেমন কিছুই জানিনা। যেমন খুশি তেমন করেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে থাকি। তবে এটি করা কোনভাবেই উচিত নয়। এটি পতাকার প্রতি অসম্মান করা হয়। তাই আমাদের সকলের উচিত সঠিকভাবে পতাকা উত্তোলন করা। তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক পতাকা উত্তোলনের সঠিক নিয়ম।

পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে তা হলো জাতীয় পতাকার উপরে অন্য কোন পতাকা পোড়ানো যাবে না। অন্য যে কোন দেশের পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে প্রথমে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করতে হবে এবং পরে অন্য কোন দেশের পতাকা থাকবে। কখনো অন্য দেশের পতাকাকে বাংলাদেশের পতাকার উপরে রাখা যাবে না।

অন্য কোন দেশের পতাকা উপরে রাখলে বা শুধুমাত্র অন্য দেশের পতাকা রাখলে তারা দেশকে অসম্মান করা বোঝায়। সেজন্য অন্য কোন দেশের পতাকা উত্তোলনের পূর্বে অবশ্যই বাংলাদেশের পতাকা উপরে উত্তোলন করতে হবে এবং নামানোর সময় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সর্বশেষে নামাতে হবে।

অর্ধনমিত জাতীয় পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে প্রথমে পতাকা কে সর্বোচ্চ চূড়ায় উত্তোলন করতে হবে এরপর আস্তে আস্তে তা নামিয়ে অর্ধনমিত রাখতে হবে। কোন অবস্থাতেই সরাসরি অর্ধনমিত অবস্থায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা উচিত নয়। সেই সাথে নামানোর ক্ষেত্রে সরাসরি অর্ধনমিত অবস্থা থেকে না নামিয়ে প্রথমে পতাকাকে সর্বোচ্চ চূড়ায় উত্তোলন করে তারপর নামাতে হবে।

মনে রাখতে হবে পতাকার অবমাননা করার অর্থ হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধকে অবমাননা করা। এছাড়াও পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে পতাকা যেন এমন স্থানে উত্তোলন না করা হয় যাতে করে পতাকার অবমাননা হয়। সেই সাথে যেসব ভবনে দুই বা তার অধিক পতাকা উত্তোলন করা হয় সেই সব জায়গায় ভবনের ডানদিকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে হবে।

জাতীয় পতাকার খুঁটির মাপ/পতাকার খুঁটির মাপ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বিধিমালা ১৯৭২ অনুযায়ী জাতীয় পতাকার নির্দিষ্ট মাপ ও রঙের বিবরণ থাকলেও জাতীয় পতাকার খুঁটির নির্দিষ্ট কোন মাপ নেই। এ কারণে এটি সকল উচ্চতায় উত্তোলন করা যাবে।

তবে এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় যেন কোন অবস্থাতেই অন্য কোন পতাকা জাতীয় পতাকার উপরে না থাকে। সর্বদা জাতীয় পতাকা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকবে। সেই সাথে যদি কোথাও একসাথে দুই বা তার অধিক পতাকা আলাদাভাবে উত্তোলন করার প্রয়োজন পড়ে তবে সেক্ষেত্রে জাতীয় পতাকা সবচেয়ে টানে অবস্থান করবে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। যেসব দিবসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে হয় যেমন ২৬ শে মার্চ, ১৬ ই ডিসেম্বর এবং সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপিত যেকোনো দিবসে জাতীয় পতাকা খুঁটির সর্বোচ্চ চূড়ায় থাকবে। এবং দিনশেষে তা সর্বোচ্চ চূড়া থেকে আস্তে আস্তে নামাতে হবে।

এছাড়াও যে সব দিবসে পতাকা অর্ধনমিত রাখতে হয় (যেমন একুশে ফেব্রুয়ারি, ১৫ ই আগস্ট, সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপিত অন্য যেকোনো দিবস ইত্যাদি) সেসব দিবসে পতাকা অর্ধনমিত রাখতে হবে। এক্ষেত্রে পতাকাকে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ চূড়ায় উত্তোলন করে আস্তে আস্তে অর্ধনমিত অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।

পতাকা নামানোর সময় প্রথমে সর্বোচ্চ চূড়ায় নিয়ে যেতে হবে এবং এরপর পতাকা নামাতে হবে। এসব দিবসে কোন অবস্থাতেই পতাকা সর্বোচ্চ চূড়ায় উত্তোলন করা চলবে না। এছাড়াও প্রতিদিন পতাকা উত্তোলন করা যেতে পারে। তবে অর্ধনমিত অবস্থায় রাখা যাবে না।

কোন কোন তারিখে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়

একুশে ফেব্রুয়ারি, ১৫ ই আগস্ট, সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপিত অন্য যেকোনো দিবসের সময় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। এসব দিনে জাতীয় পতাকা কোন অবস্থাতেই সর্বোচ্চ চূড়ায় উত্তোলন করা উচিত নয়। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত অবস্থায় উত্তোলনের ক্ষেত্রে প্রথমে জাতীয় পতাকে কে সর্বোচ্চ চূড়াপ্রজন্ত উত্তোলন করতে হবে।

এরপর পতাকা দন্ডের এক চতুর্থাংশ দৈর্ঘ্যের সমান নিচে নামিয়ে পতাকাটিকে স্থাপন করতে হবে। ঐ দিবসে পতাকা নামানোর সময় পুনরায় পতাকাকে দন্ডের সর্বোচ্চ চূড়া পর্যন্ত উত্তোলন করার পর পতাকাকে নামাতে হবে। এই কয়েকটি দিবস ছাড়া অন্য কোন দিবসে পতাকা অর্ধনমিত অবস্থায় উড়ানো যাবে না।

শোক দিবসে জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলনের নিয়ম

আপনি যদি শোক দিবসে জাতীয় পতাকা ও ভালো পতাকা উত্তোলনের নিয়ম না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি শোক দিবসে জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন প্রথমে শোক দিবসের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। এই দিনটি বাঙ্গালীদের জীবনে একটি শোকের ছায়া পড়ে যায়। এই দিনটি স্মরণে প্রতিবছর ১৫ ই আগস্ট শোক দিবস পালন করা হয়। এই দিনে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়ে থাকে।

প্রথমে জাতীয় পতাকাকে দন্ডের সর্বোচ্চ সূরা পর্যন্ত উত্তোলন করতে হয়। এরপর তা দন্ডের এক চতুর্থাংশ দৈর্ঘ্যের সমান নিচে নামে পতাকাটি কে স্থাপন করতে হয়। নামানোর সময় আবার জাতীয় পতাকাকে প্রথমে দন্ডের সর্বোচ্চ রায় উত্তোলন করার পর ধীরে ধীরে তা নিচে নামানো হয়।

শোক দিবসে জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হয়। কালো পতাকাটি যেন কোন অবস্থাতেই জাতীয় পতাকার সমান বা উপরে না থাকে। সব সময় কালো পতাকাকে জাতীয় পতাকার নিচে উত্তোলন করতে হয়।

যদি পাশাপাশি দুটি টন দেয় জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয় তবে সব সময় জাতীয় পতাকাকে ডানে উত্তোলন করতে হবে। কালো পতাকাকে অবশ্যই জাতীয় পতাকার চেয়ে আকারে ছোট হতে হবে। আশা করি আপনি শোক দিবসে জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

জাতীয় পতাকা উত্তোলন বিধিমালা

পতাকা উত্তোলন যেমন তেমন ভাবে করলে চলবে না। এটি উত্তোলনের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম এবং বিধিমালা রয়েছে। নিচে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের বিধিমালা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
  • বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা গাঢ় সবুজের মাঝখানে লাল বৃত্ত। এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০ঃ৬।
  • পতাকার দৈর্ঘ্যের ২০ ভাগের বাম দিকের নয় ভাগের শেষ বিন্দুর উপর অঙ্কিত লম্ব এবং প্রস্থের দিকে মাঝখান বরাবর অঙ্কিত সরলরেখার ছেদবিন্দু লাল বৃত্তের কেন্দ্র হবে।
  • পতাকা লাল বৃত্তের পরিমাণ হবে মোট পতাকার এক পঞ্চমাংশ।
  • যেসব ক্ষেত্রে দুই বা তার অধিক পতাকা উত্তোলনের প্রয়োজন হবে সেই সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকা ভবনের ডানদিকে উত্তোলন করতে হবে।
  • জাতীয় পতাকার উপরে অন্য কোন পতাকা উত্তোলন করা যাবে না।
  • অন্য কোন দেশের পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করতে হবে এবং নামানোর সময় শেষে নামাতে হবে।
  • পতাকা টানানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে মান ক্ষুন্ন না হয়।
  • পতাকা কোন ব্যক্তি বা বস্তুর দিকে নিম্নমুখী বা সমতল করা যাবে না।
  • পতাকা কি কখনো পদদলিত করা যাবে না।
  • যেসব ক্ষেত্রে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখতে হয় সেসব ক্ষেত্রে প্রথমে পতাকাকে সর্বোচ্চ চূড়ায় উত্তোলন করতে হবে এবং অতঃপর নামে অর্ধনমিত অবস্থায় রাখতে হবে। পুনরায় নামানোর সময় পতাকাকে প্রথমে সর্বোচ্চ চূড়ায় উত্তোলন করতে হবে অতঃপর নামাতে হবে।
  • পতাকার দ্রুত উত্তোলন করতে হবে এবং সম্মানের সঙ্গে নামাতে হবে।

শেষ কথা

জাতীয় পতাকা আমাদের স্বাধীনতার প্রতীক। তাই এটি উত্তোলনের ক্ষেত্রে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। কোন অবস্থাতেই এলোমেলোভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যাবে না। এতে করে জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করা হয়। তাই যথাযথ নিয়ম মেনে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের ব্যাপারে আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে।

প্রিয় বন্ধুগণ, এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম/পতাকা উত্তোলনের নিয়ম সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি এখানে লিখুন। প্রতিটি মন্তব্য গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।

comment url