মধুময় বাদাম কেন খাবেন|মধুময় বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও এর উপকারিতা জেনে নিন
প্রিয় পাঠক, আপনি কি মধুময় বাদামের উপকারিতা সম্পর্কে অবগত নন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনি মধুময় বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই এই সকল বিষয়ে জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি মধুময় বাদাম তৈরীতে কি কি উপাদান ব্যবহার করা হয় সেই সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনি যদি চান সেসব উপাদান আলাদা আলাদা কিনে তারপর মিক্স করে তাতে মধু মিশিয়ে নিজেই মধুময় বাদাম বা হানি নাটস তৈরি করতে পারবেন।
ভূমিকা
বর্তমানে হানি নাটস আমাদের সকলের কাছেই পরিচিত যার অর্থ হচ্ছে মধুময় বাদাম। এর নাম থেকে বোঝা যাচ্ছে এটি তৈরি করা হয় প্রধানত বাদাম ও মধুর সংমিশ্রণে। এছাড়াও এতে অনেক ধরনের ড্রাই করা ফলমূল ব্যবহার করা হয়। এর গুনাগুন বৃদ্ধি করার জন্য এতে অনেক ধরনের বীজ ব্যবহার করা হয়।
যার সবগুলো আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী ও পুষ্টিকর। সকাল বেলা খালি পেটে এবং রাতে খাওয়ার পর এই মধুময় বাদাম খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এই হানি নাটস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
তবে অতিরিক্ত হানি নাটস শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই প্রতিদিন ২/১ চামচের বেশি হানি নাটস খাওয়া উচিত নয়। হানি নাটসে যেহেতু অনেক ধরনের বাদাম ব্যবহার করা হয় তাই যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাদের সাবধানতা অবলম্বন করে এটি খাওয়া উচিত।
মধুময় বাদাম খাওয়ার নিয়ম
মধুময় বাদাম কোন ওষুধ নয়। এটা এক ধরনের পুষ্টিকর খাবার। তাই এটি খাবার কোন নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। তবে এটি খাওয়ার উত্তম সময় সকালে খালি পেটে খাওয়া। এটি খাওয়ার অন্তত আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা পর সকালের খাবার গ্রহণ করা উচিত।
মধুময় বাদাম যেহেতু পুষ্টিকর খাবার তাই এর পুষ্টিগুণ আরো বৃদ্ধি করতে এই সময় প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ ও একটি করে ডিম খাওয়া উচিত। এছাড়াও রাতের খাবার গ্রহণ করার ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর ১/২ চামচ মধুময় বাদাম খেয়ে ঘুমিয়ে যেতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরের সারারাতের পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে।
অনেক সময় দেখা গেল আপনি কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছেন। এই সময় এক চামচ বা তার একটু বেশি মধুময় বাদাম খেয়ে নিন। যাতে করে আপনার শরীরের ক্লান্তি তাৎক্ষণিক দূর হয়ে যাবে। কেননা মধুময় বাদামে অবস্থিত মধু শরীরকে দ্রুত চাঙ্গা করতে সাহায্য করে।
মধুময় বাদাম তৈরির উপাদান
মধুময় বাদাম বা হানি নাটস। নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে এটি তৈরির মূল উপাদান হলো বিভিন্ন প্রকার বাদাম ও খাঁটি মধু। এটার নাম যেমন মিষ্টি এটি খেতেও ঠিক ততটাই ভালো ও পুষ্টিকর। অতুলনীয় সুস্বাদু এই মধুময় তৈরি করতে যেসব উপাদান প্রয়োজন তা নিম্নরূপঃ
- মিশ্র ফুলের খাঁটি মধু
- কালোজিরার দানা
- কাঠবাদাম
- পেস্তাবাদাম
- কাজুবাদাম
- আখরোট
- চিনা বাদাম
- গোল্ডেন কিসমিস
- কালো কিসমিস
- খুরমা খেজুর
- কিউই ফল
- অশ্বগন্ধ
- শত মূল
- চিয়া সিড
- সাদা তিল
- বিভিন্ন ধরনের ড্রাই ফুডস
- মিষ্টি কুমড়োর বীজ
- সূর্যমূখীর বীজ
- ত্বীন ফল
- চেরি ফল
তবে আপনি যদি মধুময় বাদাম না কিনে বাড়িতেই বানাতে চান তবে এর প্রত্যেকটি উপাদান আলাদা আলাদা করে কিনে একটি কৌটায় ভালোভাবে মিশ্রিত করে এর মধ্যে খাঁটি মধু দিয়ে দিলেই হানি নাটস বা মধুময় বাদাম তৈরি।
তবে এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন সেখানে কাঠবাদাম, পেস্তাবাদাম, কাজুবাদাম, চিনা বাদাম, ত্বীন ফল, সূর্যমূখীর বীজ, খুরমা খেজুর, আখরোট, কালোজিরার দানা, সাদা তিল, গোল্ডেন কিসমিস এবং মিশ্র ফুলের খাঁটি মধু অবশ্যই উপস্থিত থাকে। কেননা মধুময় বাদামের প্রধান উপাদান বাদাম ও মধু।
মধুময় বাদাম খেলে কি ওজন বাড়ে
বাদাম নিয়ে অনেকের একটি ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকেই ভাবেন বাদাম খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। মধুময় বাদাম যেহেতু অনেক পুষ্টিকর সেহেতু আপনারা ভাবতেই পারেন এটি শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কিন্তু এ ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল।
মধুময় বাদাম শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে না বরং গবেষণায় দেখা গেছে এটি শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর জন্য সকালের নাস্তায় অল্প পরিমাণ মধুময় বাদাম রাখতে পারেন। কারণ মধুময় বাদাম খেলে অল্পতেই পেট ভরে গেছে মনে হবে।
এতে করে শরীর অতিরিক্ত পুষ্টি গ্রহণ করবে না। যা ওজন কমাতে সাহায্য করবে। বাদামে থাকা ওমেগা-৩, ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন ও ফাইবারের মিশ্রণ ক্ষুধা নিবারণে সহায়তা করে। এতে করে বাদাম খেলে অনেকক্ষণ ক্ষুধা লাগে না।
ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে উপযোগী বাদাম হলো কাজুবাদাম ও কাঠবাদাম। মধুময় বাদামে যেহেতু অনেক ধরনের বাদাম ও মধুর মিশ্রণ থাকে তাই মধুময় বাদাম শরীরের ওজন হ্রাস করে। তবে মাত্রাতিরিক্ত বাদাম খেলে আপনি মোটা হয়ে যেতে পারেন।
মধুময় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা
মধুময় বাদামে রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান। মধুময় বাদামের উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবেনা। চলুন আমরা মধুময় বাদামের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই-
- মধুময় বাদাম দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনি যদি আপনার শরীরের ওজন কমাতে চান তবে মধুময় বাদাম আপনার জন্য হতে পারে সেরা সমাধান। প্রতিদিন ১/২ চামচ মধুময় বাদাম খেলে আপনার ওজন কমে যাবে।
- মধুময় বাদাম শক্তির ভালো উৎস। মধুময় বাদাম খেলে দেহ এনার্জি পায়। নিয়মিত এই বাদাম খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়।
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে বাদামের জুড়ি মেলা ভার। বাদামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আর মধুময় বাদামের মূল উপাদান যেহেতু বাদাম তাই স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে বা স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে মধুময় বাদাম খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আপনি চাইলে আপনার শিশুর স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে তাকে প্রতিদিন ১ চামচ মধুময় বাদাম খাওয়াতে পারেন।
- ক্যান্সারের মতো মরণব্যাথি থেকে মধুময় বাদাম আপনাকে মুক্তি দিতে পারে
- যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রতিদিন মধুময় বাদাম খেতে পারেন। কারণ এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
- পুরুষের পুরুষত্ব ঠিক রাখার জন্য মধুময় বাদামের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। আপনাদের মধ্যে কেউ যদি যৌন দূর্বলতায় ভুগে থাকেন, তবে তাকে আপনি কোন সন্দেহ ছাড়াই মধুময় বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন। এতে করে তার যৌন দূর্বলতা কেটে যাবে।
- গর্ভবতী মায়েদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার জন্য মধুময় বাদাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। মধুময় বাদাম খাওয়ার ফলে তার পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে এবং নবজাতক শিশুও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবে।
- মধুময় বাদামে থাকা পুষ্টি উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এতে করে দেহ অন্যান্য রোগের মোকাবেলা করতে পারে। মধুময় বাদামে ব্যবহৃত কালীজিরাকে মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের মহা ঔষধ বলা হয়।
- হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও মধুময় বাদাম কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
- নিয়মমাফিক মধুময় বাদাম গ্রহণ করলে এতে থাকা ভিটামিন-ই দেহের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, অতিরিক্ত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
- মধুময় বাদাম সূর্যের ক্ষতিকর অতি বেগুনি রশ্মি প্রতিরোধ করে ও হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে।
মধুময় বাদাম দাম কত
আমরা অনেকেই মধুময় বাদাম খাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু সেটার দাম নিয়ে দ্বিধার মধ্যে থাকি। কোথাও এর দাম কম দেখতে পাই আবার কোথাও এর দাম অনেক বেশি দেখায়। তবে জেনে রাখা ভালো জিনিস যেটা ভালো তার দামটা অনেক বেশি।
অনেকে কম দামে বিক্রি করার আশায় সকল প্রদান সঠিক পরিমাণে না মিশিয়ে যেটার দাম কম সেটা অনেক বেশি পরিমাণ দিয়ে থাকে। এতে করে মধুময় বাদামের গুণগতমান নষ্ট হয়। তাই আমরা মধুময় বাদাম কেনার সময় এতে দেওয়া বাদামের মিশ্রণ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেব।
তবে যদি মধুময় বাদাম কেনা ঝামেলা মনে করেন তবে এর উপাদান গুলো আলাদা আলাদা করে কিনে তারপর সেগুলো ভালোভাবে মিক্স করে বাড়িতেই মধুময় বাদাম তৈরি করতে পারেন।চলুন এবার আমরা মধুময় বাদামের দাম জেনে নিই-
- অনলাইনে অর্ডারের ক্ষেত্রে দেখা যায় এক এক পেজে মধুময় বাদামের দাম একেক রকম। কিছু কিছু পেজে আপনি এর ৫০০ গ্রামের দাম ৫৫০ টাকা এবং ১০০০ গ্রাম বা ১ কেজির দাম ১০৮০ টাকা দেখতে পাবেন।
- কোন কোন পেজ আপনাকে ১০০০ গ্রাম বা ১ কেজি ৯৯০ টাকাতেও দিয়ে দিবে।
- আবার কোন কোন পেজে ১০০০ গ্রাম বা ১ কেজি মধুময় বাদামের দাম ১২০০ টাকা।
এই সব দাম নির্ভর করে কি কি উপাদান দিয়ে মধুময় বাদাম তৈরি করা হয়েছে তার উপর। যাতে যত বেশি দামি উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে তার দাম তত বেশি। তাই মধুময় বাদামের দাম নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই।
মধুময় বাদাম খাওয়ার অপকারিতা
মধুময় বাদামের অনেক উপকারী দিক থাকা সত্ত্বেও এর কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। নিজের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
- অধিক পরিমাণে মধুময় বাদাম খেয়ে ফেললে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। কেননা এটি বাদামের একটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- নিয়মিত অতিরিক্ত মধুময় বাদাম গ্রহণ করলে শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। কারণ মধুময় বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান।
- যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তাদের মধুময় বাদাম পরিহার করা উচিত। কেননা বাদামে এলার্জি হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। আর যেহেতু মধুময় বাদামে অনেক ধরনের বাদাম ব্যবহার করা হয় তাই এটি খাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে।
- বাদামে উপস্থিত থাকা ম্যাগনেসিয়াম ওষুধের কার্যক্ষমতায় বাধা সৃষ্টি করে। যার ফলে রোগ ভালো হতে দেরি হয়। যদি কারো জটিল রোগ হয়ে থাকে তবে মধুময় বাদাম পরিহার করা উচিত।
বাদাম সম্পর্কিত প্রশ্নাবলী
প্রশ্নঃ কাঠ বাদাম খেলে কি উপকার পাওয়া যায়?
উত্তরঃ কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং হজমের শক্তি বাড়ায়।
প্রশ্নঃ চিনা বাদাম খেলে কি হয়?
উত্তরঃ এতে প্রচুর পরিমাণ বি৩ আছে যা মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ নিশ্চিত করে, এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়া এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রশ্নঃ পেস্তা বাদাম খেলে কি হয়?
উত্তরঃ সূর্যের ক্ষতিকর অতি বেগুনি রশ্মি প্রতিরোধ করে ও হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে।
প্রশ্নঃ কাজু বাদাম খেলে কি উপকার পাওয়া যায়?
উত্তরঃ এটি হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে।
প্রশ্নঃ প্রতিদিন কত গ্রাম বাদাম খাওয়া উচিত?
উত্তরঃ প্রতিদিন কয়েক প্রকার বাদাম মিলে এক মুঠো বাদাম খাওয়া যেতে পারে। এর বেশি বাদাম স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর।
শেষ কথা
হানি নাটস কোন ঔষধ নয়। এটি এক ধরনের পুষ্টিকর খাবার। তাই আমরা যেকোনো সময় এটি খেতে পারি। তবে খেয়াল রাখতে হবে এটি যেহেতু অনেক পুষ্টিকর তাই অতিরিক্ত খেয়ে ফেললে তার শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
আরো পড়ুনঃ তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও এর যত গুনাগুন
হানি নাটস খাওয়ার সাথে সাথে যদি প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ খাওয়া যায় তবে মধুময় বাদামের কার্যকারিতা আরো বৃদ্ধি পায়। মধুময় বাদামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই আমাদের উচিত সকলেরই প্রতিদিন ১/২ চামচ হানি নাটস গ্রহণ করা।
প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই তা আপনার আপনজনদের মাঝে শেয়ার করুন। এই আর্টিকেলটি আপনার কেমন লেগেছে তা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানান।
আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি এখানে লিখুন। প্রতিটি মন্তব্য গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।
comment url