OrdinaryITPostAd

পালং শাক খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা, অপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক, আমরা সকলেই কমবেশি পালং শাক খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা জানি না এটি আমাদের শরীরের জন্য উপকারী না ক্ষতিকর। এই আর্টিকেলে আমরা পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই পালং শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ
এছাড়াও এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আমরা পালং শাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পারব। পালংশাক হলো একটি কম ক্যালরিযুক্ত পুষ্টিকর খাবার। তাই এ সমস্ত কিছু সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

মাত্রা অতিরিক্ত যে কোন খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আপনার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় পালং শাক রাখুন। কারণ পালং শাক পুষ্টিতে ভরপুর একটি শাক। পালং শাকে আছে উচ্চমাত্রার ম্যাগনেসিয়াম যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পালং শাক এর আদিবাস মধ্য ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া। পালং শাক এক প্রকার সপুষ্পক উদ্ভিদ।

পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। তার মধ্যে ভিটামিন এ, বি ২, সি, ই, কে, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপার, প্রোটিন সহ নানা রকম পুষ্টিপ্রধান বিদ্যমান। শুধু তাই নয় অক্সিডেন্টিভ স্পেস কমিয়ে হার মজবুত করতে পালং শাক খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পালং শাক বাংলাদেশের শীতকালে চাষ হয়।

এর পাতা সরল ডিম্বাকার বা ত্রিভুজাকার হয়ে থাকে। এর পাতার আকার ২ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার লম্বা ও ১ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার চওড়া হতে পারে। গাছের গোড়ার দিকের পাতাগুলো বড় বড় এবং উপরের দিকের পাতাগুলো ছোট হয়। পালং শাক সুপার ফুড হিসেবে বিবেচিত হয়েছে এবং ব্যাপকভাবে স্বাস্থ্যকর সবজিগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত হয়।

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ নিয়ে আলোচনা করব। তাহলে চলুন দেরি না করে আলোচনা শুরু করা যাক।

পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা

একটি সবুজ শাক যা পুষ্টিগুণ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা দিক দিয়ে পরিপূর্ণ। পালং শাকে নানা রকম স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। যেগুলো আমরা অনেকেই জানিনা। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা গুলো-

ত্বক ফর্সা করে
পালং শাকে উপস্থিত ভিটামিন কে এবং ফলেট ত্বককে ফর্সা করে তোলার পাশাপাশি ডার্ক সার্কেল দূর করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে পালং শাক দিয়ে বানানো পেস্ট যেমন মুখে লাগাতে পারেন তেমনি পালং শাকের রস খেলেও সমান উপকার পাওয়া যায়।

স্বাস্থ্যকর ত্বক প্রদান করে
পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ যা আপনার স্বাস্থ্যকর ত্বক প্রদান করতে সাহায্য করে। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা ভিটামিন এ ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে এবং অকাল বাধ্যক্য প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। আর এ কারণেই নিয়মিত পালং শাক খেলে তো ভালো থাকে।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে
পালং শাকে কার্বোহাইড্রেট কম পরিমাণে থাকলেও ফাইবার অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। যা রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যাদের ডায়াবেটিস আছে বা ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি আছে এমন লোকদের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত বিকল্প হিসেবে কাজ করে। সেজন্য আপনার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি নিয়মিত পালং শাক খেতে পারেন।

হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে
পালং শাক ভিটামিন কে কে সক্রিয় করতে সাহায্য করে যা হাড় গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পালং শাক ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য আপনি যদি হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান তবে আপনার খাদ্য তালিকায় পালং শাক যোগ করুন।

চোখের স্বাস্থ্য ভালো করে
পালংশাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইটোকেমিক্যাল বিদ্যমান যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো ক্ষতিকারক ইউভি রশ্নির দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে চোখের রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও পালং শাকে উচ্চ মাত্রার বিটা ক্যারোটিন বিদ্যমান থাকার কারণে এটি চোখের ছানি পড়ার হাত থেকে চোখকে রক্ষা করে।

হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফোলেট সহ হাটের নানা স্বাস্থ্যের উপকারী বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে পালং শাকে। আপনার হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে আপনি আপনার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় পালং শাক রাখতে পারেন। কারণ পালং শাক নিয়মিত খেলে রক্তচাপ কমাবে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
পালংশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ভিটামিন সি সংক্রমণ রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে পালংশাক। আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় পালং শাক যোগ করতে পারেন প্রতিনিয়ত।

ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে
ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড এবং ক্লোরোফিল এবং বেশ কিছু যৌগ রয়েছে পালং শাকে যা আপনার শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। আপনি যদি আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পালং শাক রাখতে পারেন তবে পালং শাকের যৌগ গুলি কোষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে এবং ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।

হজম স্বাস্থ্য ভালো রাখে
আপনি যদি নিয়মিত পালং শাক খেতে পারেন তবে পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা আপনার শরীরের স্বাস্থ্যকর হজমের সাহায্য করতে পারে। পালংশাক কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অন্যান্য হজম সংক্রান্ত সমস্যা প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে
পালং শাক স্মৃতিশক্তি এবং জ্ঞানী ও কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং আলঝেইমার রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে পালং শাক। এছাড়াও পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট থাকে, যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে। আপনার মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়মিত পালং শাক রাখতে পারেন।

পালং শাক খাওয়ার অপকারিতা

যে কোন জিনিস খাওয়ার যেমন সুবিধা রয়েছে তার অসুবিধা রয়েছে অনেক তেমনি একটি হলো পালং শাক। পালং শাক একটু পুষ্টিকর সবজি যার অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। পালং শাক খাওয়ার যেমন অনেক উপকারিতা রয়েছে তেমনি পালং শাক খাওয়ার কিছু অপকারিতা ও রয়েছে যা আপনার জানা খুবই জরুরী।

পালং শাক অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা দেয় তবে এর সম্ভাব্য অসুবিধা গুলি সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রত্যেকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিডনিতে পাথর, থাইরয়েডের সমস্যা, গেটে বাথ বা ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মতো নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যগত অবস্থার মানুষেরা পালং শাক খাওয়া সীমিত করতে চাইতে পারেন বা এটি নিয়মিত খাওয়ার আগে একজন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী সাথে পরামর্শ করে তারপরে খেতে পারেন।

জৈব পালং শাক বেছে নেওয়া বা কীটনাশকের সংস্পর্শ কমাতে প্রচলিতভাবে জন্মানো পালং শাককে ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আজকের আর্টিকেলের এই পর্বে আমরা আপনাদের জানাবো পালং শাক খাওয়ার অপকারিতা গুলো। চলুন নিম্ন জেনে নেওয়া যাক পালং শাক খাওয়ার অপকারিতা গুলো-

নাইট্রেট উপাদান
পালং শাকে রয়েছে উচ্চমাত্রার নাইট্রেট যা শরীরের নাইট্রেট এর রূপান্তরিত হতে পারে। নাইট্রেট শরীরে কিছু পদার্থের সাথে বিক্রিয়া করে জৈব তৈরি করতে পারে যা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। পালং শাক রান্না করা নাইট্রেট এর পরিমাণ কমাতে পারে তবে এটি পরিমিত ভাবে খেতে হবে। আপনি যদি পরিমিত মাত্রার চেয়ে বেশি খেয়ে ফেলেন তবে এটা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

প্রচুর পরিমাণে পিউরিন
উচ্চ ইউরিক এসিডের মাত্রা আছে এমন ব্যক্তিরা তাদের পালংশাক খাওয়া সীমিত করতে বা এটি সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে পিউরিন রয়েছে যা ইউরিক এসিড ভেঙ্গে গিয়ে গাউটের বিকাশে অবদান রাখতে পারে।

কীটনাশকের প্রভাব
পালংশাক সবচেয়ে ভারী কীটনাশক দূষিত সবজি গুলোর মধ্যে একটি। যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক ভূমিকা পালন করে। সেজন্য কীটনাশকের সঙ্গে স্পর্শ কমাতে জৈব পালং শাক কেনার বা খাওয়ার আগে প্রচলিতভাবে জন্মানো পালং শাক ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেয় বিশেষজ্ঞরা। আপনি যদি পালং শাক খেতে চান তবে অবশ্যই পালং শাককে ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে তারপরে রান্না করে খেতে পারেন।

অক্সালেটস
আপনি যদি পরিমাণ এর চেয়ে বেশি পালং শাক খেয়ে ফেলেন তবে আপনার শরীরে ক্রিস্টাল তৈরি করে যা কিডনিতে পাথর তৈরিতে অবদান রাখতে পারে। যাদের কিডনিতে পাথর হওয়া প্রবণতা রয়েছে তাদের পালংশাক খাওয়া সীমিত করতে বা পুরোপুরি এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ পালং শাক এ রয়েছে উচ্চমাত্রার অক্সালেট যা শরীরে ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ পদার্থের সাথে আবদ্ধ হতে পারে।

গয়ট্রোজেন
আপনারা যারা থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন তাদের পালংশাক খাওয়ার সীমিত করতে বা এটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রান্না করতে চাইতে পারেন যা গয়ট্রোজেনের পরিমাণ কমাতে পারে। কারণ পালং শাকে গয়ট্রোজেন নামক যৌগ থাকে, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতায় হস্তক্ষেপ করতে পারে।

এলার্জির প্রভাব
আপনি যদি পালং শাক খাওয়ার পরে আপনার শরীরে চুলকানি শ্বাসকষ্টের মত লক্ষণ দেখা যায় তবে আপনি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ আপনি যদি পালং শাক পরিমাণের চেয়ে বেশি খেয়ে ফেলেন অথবা কিছু লোকের পালংশাক থেকে অ্যালার্জিও হতে পারে সেজন্য আপনার যদি কোন অ্যালার্জির প্রভাব শরীরে থেকে থাকে তবে আপনি পালং শাক খাওয়া বন্ধ করুন।

ক্যালসিয়াম শোষণে হস্তক্ষেপ
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে এমন ব্যক্তিরা পালং শাক খাওয়া সীমিত করতে পারেন বা ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের সাথে তা গ্রহণ করতে পারেন। কারণ পালং শাকে রয়েছে অক্সালিক এসিড। যা ক্যালসিয়ামের সাথে আবদ্ধ হতে পারে এবং শরীরে এর শোষণে হস্তক্ষেপ করতে পারে।

পালং শাক খাওয়ার পুষ্টিগুণ

পালং শাক একটু পুষ্টিকর সবজি যাতে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। এটি ভিটামিন এ, সি, এবং কে এর পাশাপাশি ফোলেট এবং আয়রনের উৎস। পালং শাক একটি কম ক্যালরিযুক্ত সবজি যা ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি ফাইবারেরও একটি ভালো উৎস। এক কাপ কাঁচা পালং শাকের প্রায় ৩০ গ্রামের মধ্যে রয়েছে-
  • ক্যালোরি- ৭
  • প্রোটিন- ০৯ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট- ১.১ গ্রাম
  • ফাইবার- ০.৭ গ্রাম
  • চর্বি- ০.১ গ্রাম
  • ভিটামিন এ- দৈনিক মূল্যের ৫৬ % ( DV )
  • ভিটামিন সি- সিবির ১৪ %
  • ভিটামিন কে- ডিভির ১৮১ %
  • ফোলেট- DV এর ১৫%
  • আয়রন- DV এর ৫%
  • ক্যালসিয়াম- DV এর ৩%

উপসংহারঃ পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ

পালং শাক ভিটামিন খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলোর উৎস এবং চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে, হৃদরোগের উন্নতি করতে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও পালং শাক ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা খুব সহজ এবং বিভিন্ন উপায়ে করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই পালং শাক খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন হতে হবে।

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থেকে ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি এখানে লিখুন। প্রতিটি মন্তব্য গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।

comment url