OrdinaryITPostAd

দ্রুত ফর্সা হওয়ার যাদুকরী ৯টি উপায়/মাত্র ২ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়

প্রিয় পাঠক, আপনি কি দ্রুত ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব কিভাবে দ্রুত ফর্সা হওয়া যায় এবং ভিতর থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে। তাই এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
দ্রুত ফর্সা হওয়ার যাদুকরী উপায়
এছাড়াও এই আর্টিকেল করার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কোন খাবারগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য আমাদের সর্বপ্রথম খাবারের দিকেই গুরুত্ব দিতে হবে। তবেই প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক উজ্জ্বল হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে আলোচনা শুরু করা যাক।

ভূমিকা

বর্তমানে মানুষ সময়ের মূল্য দিতে জানে। কখন কোন কাজ করতে হবে তা আগে থেকেই রুটিন করে রাখে। বেঁচে থাকার জন্য শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানুষের চাহিদা থাকে একটু সুন্দর হওয়ার। আপনি যেই কাজ করেন না কেন তার সাথে সৌন্দর্য যোগ হয়ে আপনাকে আলাদা প্রশান্তি প্রদান করে এবং অন্যদের কাছে আপনার সম্মান বৃদ্ধি করে।

তাই আমাদের সকলেরই উচিত কাজের পাশাপাশি শারীরিক সৌন্দর্য রক্ষা করা। যদিও ফর্সা মানেই সুন্দর তা নয় তবুও আমরা চাই আমাদের ত্বকটা একটু ফর্সা আর উজ্জ্বল হোক। মনে মনে সবারই এই ইচ্ছাটা থাকে। তাই আমরা অনেকেই প্যাক ক্রিম ব্যবহার করি ত্বক ফর্সা আর উজ্জ্বল করার জন্য। তাই আজকে আমরা কিভাবে সুন্দর হওয়া যায়- রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করব।

রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায়

রাতারাতি ফর্সা হতে হলে প্রতিদিন কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশ্রিত মধু মুখে লাগাতে হবে। তাহলে কিছুদিনের মধ্যে আপনি ফর্সা হতে শুরু করবেন। এছাড়াও ১ চামচ গোলাপ জল, ১ চামচ দুধ আর ২ থেকে ৩ ফোঁটা লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন। এতে করে আপনার মুখ উজ্জ্বল হতে শুরু করবে।

আর এভাবে কিছুদিন মিশ্রণটি মুখে লাগাবেন তাহলে দেখবেন মুখে উজ্জ্বলতা আরো বেড়েছে। কেননা দুধ এবং মধু উভয়ে ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এগুলো ত্বকে অবস্থিত মরা কোষগুলো তুলে ফেলতে সাহায্য করে সেইসাথে নতুন কোষ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ কারণে মধু এবং দুধ ব্যবহারের ফলে ত্বক খুব দ্রুত উজ্জ্বল হতে শুরু করে।

ভেতর থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়

সাধারণত রূপচর্চায় কাঁচা হলুদ ও দুধের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। আপনি যদি ভেতর থেকে ফর্সা হতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধের মধ্যে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে নিয়মিত খেতে পারেন। আপনি চাইলে এর সাথে মধু মিশিয়ে সামান্য স্বাদ বৃদ্ধি করে খেতে পারেন। এতে আরো ভালো উপকার পাওয়া যাবে।

নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ খেলে আপনার গায়ের রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে উজ্জ্বল। এছাড়াও আপনি চাইলে দুধের মধ্যে কাঁচা হলুদ দিয়ে দুধ জাল করুন। ভালোভাবে জাল করা হলে যখন দুধের রং হালকা হলুদ বর্ণ ধারণ করে তখন এটি ঠান্ডা করে উষ্ণ গরম অবস্থায় পান করুন। এতে করেও আপনার ত্বক উজ্জ্বল বর্ণ ধারণ করবে। নিয়মিত ব্যবহারে দ্রুত ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়

গায়ের রং ফর্সা করতে হলে সবজি খেতে হয় আর এই সবজির মধ্যে থাকতে হবে। টমেটো, মিষ্টি আলু, পালং শাক, করলা, এগুলো খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়। কারণ এতে লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আর ডেইলি প্রোডাক্ট এর মধ্যে দুধ, ছানা, টক দই, রাখতে হবে।

আর প্রোটিনের মধ্যে মাংস, মাছ, ডিম ইত্যাদি এগুলো রাখতে হবে। আর এগুলো নিয়মিত খেলেই গায়ের রং ফর্সা হয়। গায়ের রং ফর্সা করতে নিচে দেওয়া জিনিস গুলো আপনাকে নিয়মিত খেতে হবে ও ব্যবহার করতে হবে।

ডিমঃ ডিম খেলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং ডিম খেলে হার ভালো থাকে আর এই কথা আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু ডিমের আরও একটা গুণ আছে যা অনেকেই জানেনা। আর সেটা হল ডিম আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত খাবারের তালিকায় ডিম রাখার চেষ্টা করুন। তাহলে দেখবেন আপনার গায়ের রং ফর্সা হতে শুরু করে দিয়েছে।

পেঁপেঃ পেঁপে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করবে চেহারাকে উজ্জ্বল করবে। কারণ পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, থাকে এটা আপনার চেহারার জন্য খুবই উপকারী। পেঁপে ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও পেঁপে ত্বকের কালচে দাগ দূর করতেও সাহায্য করে থাকে। গায়ের রং ফর্সা করতে নিচে দেওয়া জিনিস গুলো আপনাকে নিয়মিত খেতে হবে ও ব্যবহার করতে হবে।

গ্রিন টিঃ গ্রিন টি শরীরের জন্য যেমন উপকার তেমনই কিন্তু গ্রিন টি চেহারা সুন্দর করতেও হেল্প করতে পারে। গ্রিন টি তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার চেহারাকে রেখা বা কালো বা কালচে দাগ পড়া থেকে বিরত রাখে। এতে করে আপনার চেহারা সুন্দর দেখায়বে।

লেবুর রস আর চিনিঃ প্রথমে লেবুর রস চিপে বের করে নিন। এক চামচ পরিমাণ লেবুর রসের সাথে এক চামচ চিনি মিশিয়ে একটি মিশ্রণের মত করে নিন। মিশ্রণটি হয়ে গেলে এটি মুখে ও পায়ে মাসাজ করুন। এরপর আপনি দুই মিনিট অপেক্ষা করুন। দুই মিনিট পর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণটি সপ্তাহে একবারই যথেষ্ট।

চেহারা নষ্ট হওয়ার কারণ

আমরা অনেকেই অনেক কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ি যার কারণে আমাদের ত্বকের যত্ন নিতে ভুলে যাই। এজন্য আমাদের চেহারা সুন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন অভ্যাসের কারণেও কিন্তু আমাদের চেহারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চলুন তাহলে সেই বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক।

শরীরে পানির ঘাটতি
পানি শরীরের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। ঠিকমতো পানি পান না করলে শরীরের যেমন নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় সেই সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতাও নষ্ট হয়ে যায়। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। কেননা পানির ঘাটতি দেখা দিলে কোষ শুকিয়ে যায়। যার ফলে চেহারা ফ্যাকাসে রং ধারণ করে এবং ক্লান্তি বেড়ে যায়।

তাপমাত্রার তারতম্য
এই তাপমাত্রা তারতম্য চেহারা নষ্ট হওয়ার একমাত্র অন্যতম কারণ। শীতে খুব বেশি তাপে অনেকক্ষণ থাকা অর্থাৎ ঠান্ডার কারণে গরম পানির তাপ বা রুম হিটার ব্যবহার করা এবং এই একইভাবে গরমে এসির মধ্যে খুব বেশি ঠান্ডায় অনেকক্ষণ থাকা। আর এগুলো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে ত্বকের স্বাভাবিক তাপমাত্রা নষ্ট হয়ে যায় এবং ত্বকের সৌন্দর্য লোপ পায়।

মাদকদ্রব্য বা অ্যালকোহল বেশি গ্রহণ
বেশি মাত্রায় তামাক এবং অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ করলে চেহারা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে, তরুণ্য হারিয়ে যায়, আর আপনি যদি এগুলো পান করতে থাকেন তাহলে রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় এর কথা যতই বলেন এগুলো কিন্তু কাজ করবে না।

পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব
পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম আমাদের শরীরের জন্য যে কতটা উপকারী তা বলে বোঝানো যাবে না। একদিন ভালোমতো ঘুম না হলেই চোখের নিচে কালো দাগ বা ফোলা ভাব দেখা যায়। এছাড়াও চেহারায় ক্লান্তির ছাপ পড়ে তাই আমাদের চেহারা নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু যদি ঘুম যদি ভালো হয় তাহলে ঘুম থেকে উঠার পর শরীর চেহারা একদম ফ্রেশ হয়ে যায়। তাই আমাদের নিয়মিত ঠিকমতো ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। কারণ প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম দেহের ক্লান্তি দূর করে শরীর ও ত্বকে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। আর এই ভাবেই আপনি জানতে পারবেন কিভাবে প্রকৃতি থেকে সুন্দর হওয়া যায়।

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা
আমাদের মধ্যে অনেকেরই জীবনে কম বেশি সমস্যা রয়েছে। আর এই সমস্যা বা চিন্তার কথা বেশি ভাবা যাবে না। বরং সেটা নিয়ে চিন্তা না করে ভালো থাকার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। আপনি যদি অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করেন তাহলে আপনার চেহারায় তার প্রভাব পড়বে। সাধারণত দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, এবং অবসাদগ্রস্ত মানুষকে দেখলেই বোঝা যায় তার ত্বকে এবং চোখে একটা অবসন্ন ভাব বা ক্লান্তি ফুটে ওঠে। আর এতে করে চেহারা নষ্ট হয়ে যায়।

দুই দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়

দুই দিনে ফর্সা হতে চাইলে পরিমাণ মতো দই, মধু, এবং লেবুর রস মিশিয়ে একটা মিশ্রণ বানাতে হবে। তারপর সেই মিশ্রণটি ১৫ মিনিট মুখে ম্যাসাজ করতে হবে। তারপর মুখ ধুয়ে নিলেই আপনি পার্থক্য বুঝতে পারবেন। কারণ মধু ত্বকে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলে সাহায্য করে।

এছাড়াও লেবুর রস এবং দইয়ের মিশ্রণে উপস্থিত ভিটামিন সি, ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং দুই দিনে ফর্সা করে তুলতে এই মিশ্রণগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আপনি দুই দিনে ফর্সা হতে চাইলে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করুন।

এক মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়

আপনার ত্বক যদি এক মাসের ভেতর ফর্সা করতে চান তাহলে প্রতিদিন সকালে আপনাকে একটি রুটিন মেনে চলতে হবে। তাহলে আপনার ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে। এলোমেলো জীবন যাপন ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট করে দেয়। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই রুটিন মাফিক জীবন যাপন করতে হবে।

আর সেই নিয়মগুলো ভালো করে পালন করলেই মাত্র সাত দিনের মধ্যই লক্ষ্য করতে পারবেন কিছু পার্থক্য। দেখবেন আপনার ত্বকের রংটা উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। এক মাস টানা মেনে চললে দারুন উজ্জ্বল হয়ে উঠবে আপনার ত্বকের রং। কিন্তু কিভাবে এই অসাধ্য কাজটি করা সম্ভব তা জেনে নেওয়া যাক।

ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে একগ্লাস উষ্ণ গরম পানি পান করুন। এটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। সেইসাথে সারাদিন শরীরকে চাঙ্গা রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আপনি চাইলে এর সাথে সামান্য মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি আপনার ত্বককে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে যা রূপচর্চার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

এবার পালা মুখে ভাপ নেওয়ার। এর জন্য আপনাকে একটি হাঁড়িতে গরম পানি নিয়ে সেখানে আপনার মুখ নিয়ে যান। হাঁড়ি থেকে ওঠা বাষ্প আপনার মুখে লাগতে দিন। তবে খেয়াল রাখবেন মুখে যেন অতিরিক্ত তাপ না লাগে। পাঁচ থেকে সাত মিনিট ভাপ নেওয়ার পর টিস্যু অথবা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুখ ভালোভাবে মুছে নিন।

এবার আসবে ম্যাসাজের পালা। আপনি আপনার মুখ বিভিন্নভাবে মাসাজ করতে পারেন। তবে ভালো হয় প্রথমে একটি টমেটো নিয়ে মাঝখান থেকে কেটে দুই ভাগ করে ভেতরের পাল্প সবগুলো বের করে নিয়ে এর সাথে এক টেবিল চামচ কাঁচা দুধ ও সামান্য মধু এবং আধা চামচ লেবুর রস যোগ করুন। যদি সম্ভব হয় এতে এক টেবিল চামচ শসার রস দিন।

লেবু ও টমেটো প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে কাজ করবে। অন্যদিকে দুধ যোগাবে ময়শ্চারাইজার আর মধু ব্যাকটেরিয়ার আক্রম থেকে ত্বককে রক্ষা করবে, আর শসা অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করবে। আর এই ভাবেই আপনি এক মাস এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি এক মাসের মধ্য ফর্সা ও উজ্জ্বল ত্বক পেয়ে যাবেন।

ফর্সা হওয়ার জন্য নাইট ক্রিম

বর্তমান বিশ্বে PONDS হলো একটি জনপ্রিয় নাইট ক্রিম হিসাবে পরিচিত। এই PONDS ক্রিমটি নাইট ক্রিম হিসাবে পরিচিতি পেলেও ক্রিমটি শুধু একটি নাইট ক্রিম হিসাবে কাজ করে থাকে তা কিন্তু নয়। বরঞ্চ এটি আপনার ত্বককে মশ্চারাইজার ও রিপেয়ার করার পাশাপাশি আরো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে।

এই PONDS নাইট ক্রিমটি নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের রং ফর্সা হয়ে যাবে এবং আপনি জেনে যাবেন যে কিভাবে সুন্দর হওয়া যায়। এছাড়াও আপনি আরো বিভিন্ন ধরনের ক্রিম বাজারে দেখতে পাবেন। তবে ক্রিম কেনার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে যাচাই-বাছাই করে কিনতে হবে।

কেননা বাজারে অনেক কেমিক্যালযুক্ত ক্রিম ও বিক্রি করা হয় যেগুলো ত্বকে ব্যবহার করলে উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনায় বেশি থাকে। তাই কেমিক্যালযুক্ত ক্রিম ব্যবহার না করে আয়ুর্বেদিক ক্রিম ব্যবহার করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

লেখকের মন্তব্য

পৃথিবীর সকল মানুষই সুন্দর হতে চায়। কেননা একজন সুন্দর মানুষকে সকলেই পছন্দ করে। সুন্দর্য বৃদ্ধির অন্যতম উপায় হলো সঠিক খাদ্যাভাস এবং রুটিন মাফিক জীবন যাপন। যদি আপনি এভাবে জীবন যাপন করতে পারেন তবে অবশ্যই আপনার ত্বক সতেজ ও উজ্জ্বল থাকবে। এছাড়াও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য উপরিউক্ত পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে পারেন।

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। নিশ্চয়ই আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে দ্রুত সুন্দর হওয়ার উপায় সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। আশা করছি এই আর্টিকেল আপনার অনেক উপকারে আসবে। যদি আমাদের এই আর্টিকেল আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি এখানে লিখুন। প্রতিটি মন্তব্য গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।

comment url