OrdinaryITPostAd

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক এর উপকারিতা - Green mask stick এর ব্যবহার

প্রিয় পাঠক, আপনি কি গ্রিন টি স্টিক মাস্কের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই আর্টিকেলে আমরা গ্রিন টি স্টিক মাস্কের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
গ্রিন টি স্টিক মাস্ক এর উপকারিতা ও এর ব্যবহার
এছাড়াও এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি গ্রিন টি স্টিক মাস্ক ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। কোন কিছু থেকে তখনই পুরোপুরি উপকার পাওয়া যায় যখন এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়। তাই এ সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

ভূমিকা

আমরা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কত কিছুই না করে থাকি। যাতে করে আমাদের ত্বক অনেক সুন্দর ও উজ্জ্বল দেখায়। বিশেষ করে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য মেয়েরা অনেক ধরনের মাস্ক ব্যবহার করে থাকেন। উন্নত মানের ও মানসম্মত মাস্ক ব্যবহারের ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বহুগুনে বৃদ্ধি করা যায়। ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত উন্নত মানের মাস্ক গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে গ্রিন টি স্টিক মাস্ক।

এই মাস্ক ব্যবহারের ফলে ত্বকের ডার্ক সার্কেল দূর হয়ে যায়। ফলে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়ী। সেই সাথে এই মাস্ক নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে এই গ্রিন টি স্টিক মাস্ক থেকে যথাযথ উপকার পেতে চাইলে এর সঠিক ব্যবহার জানা জরুরী।

এই আর্টিকেলে আমরা গ্রিন টি স্টিক মাস্ক সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। তাই এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে সম্পূর্ণ ধৈর্য সহকারে করুন। তাহলে চলুন বেশি কথা না বলে আলোচনা শুরু করা যাক।

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক এর উপকারিতা

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী। নিয়মিত এই মাস্ক ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। এই মাস্ক বিভিন্ন ধরনের ত্বকের জন্য উপযোগী। নিচে গ্রীন টি স্টিক মাস্ক এর উপকারিতা গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরব। গ্রিন টি স্টিক মাস্ক এর উপকারিতা গুলো হলো-
  • গ্রিন টি স্টিক মাস্ক ব্যবহারের অন্যতম সুবিধা হলো এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখি। এর মধ্যে বিদ্যমান কাদামাটি ত্বকের ভিতরে অবস্থিত অতিরিক্ত তেল ও টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। ত্বককে সতেজ ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করে।
  • যাদের ত্বক অনেক বেশি তৈলাক্ত তাদের জন্য এটি খুবই কার্যকরী। কেননা এটি ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে ত্বককে কোমল ও মসৃণ করে।
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে এই মাস্ক অনেক বেশি উপকারী। নিয়মিত এই মাস্ক ব্যবহারের ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসে।
  • নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের প্রায় ৯৫% ব্রণের দাগ এবং অন্যান্য কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
  • এই স্টিকগুলো প্রদাহ বিরোধী ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন হওয়ার কারণে ব্রণের সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি দেয়। ত্বকে কোন প্রকার ব্রণের আবির্ভাব হতে দেয় না।
  • বিভিন্ন কারণে তৈরিকৃত কালচে দাগ দূর করতে এই মাস্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • ত্বকের গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করে।
  • নিয়মিত ব্যবহারে এটি ত্বককে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময়ী করে তোলে।
  • এই গ্রিন টি স্টিক মাস্ক যেকোনো ধরনের দাগ, ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস, এলার্জি, হোয়াইটহেডস, ফ্রিকলস দূর করে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে এবং ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল করে।
  • এই মাস্কে কতগুলো প্রশান্তিদায়ক উপাদান বিদ্যমান থাকে। যার ফলে এটি ব্যবহারে ত্বকের লালাভাব ও সংবেদনশীলতা দূর করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে শান্ত করে তোলে।
  • নিয়মিত এই মাস্ক ব্যবহার করার ফলে ত্বকের মৃত কোষ উঠে যায়, কোষের টার্নওভারকে উন্নীত করে, স্কিন টোন ও টেক্সচার উন্নত করে একটি স্বাস্থ্যকর ত্বকে পরিণত করে।
  • এতে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে সতেজ টানটান রাখতে সাহায্য করে। সেই সাথে ত্বকে অবস্থিত জীবাণুগুলো দূর করতে কাজ করে থাকে। এতে উপস্থিত পলিফেনাল ত্বকের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
  • এই মাস্ক ত্বকের রোদে পোড়া ভাব কমাতে সাহায্য করে।
  • এই মাস্ক ত্বকের পানি ও তেলের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং ত্বকে পুষ্টি যোগায়।

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক ব্যবহারের নিয়ম ॥ Green mask stick এর ব্যবহার

এতক্ষণ আমরা গ্রিন টি স্টিক মাস্ক ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম। তবে এই উপকার তখনই পাওয়া সম্ভব যখন এটির ব্যবহারবিধি সম্পর্কে আপনি সম্পূর্ণ ধারণা রাখবেন। কেননা সঠিকভাবে ব্যবহার করা না হলে এর থেকে কোন উপকার পাওয়া সম্ভব নয়। তাহলে চলুন কিভাবে এটি ব্যবহার করতে হবে সে সম্পর্কে জেনে নিই।

এই মাস্কটি ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ। এর জন্য প্রথমে ভালোভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এরপর মুখ ভালোভাবে মুছে তা শুকিয়ে নিতে হবে। মুখ শুকিয়ে যাওয়ার পর এই মাস্কটি ভালোভাবে মুখে লাগাতে হবে। এরপর এটি শুকানোর জন্য ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।

মাস্ক শুকিয়ে গেলে বা মুখের টানটান ভাব অনুভব হলে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে এটি ধুয়ে ফেলতে হবে অথবা আপনি চাইলে ভেজা নরম টিস্যু দিয়ে এটি মুছে ফেলতে পারেন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত দুইবার এটি ব্যবহার করতে হবে। তাহলেই এর থেকে কার্যকারী উপকারিতা পাবেন।

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক কি দিয়ে তৈরি

গ্রিন টি স্টিক মাস্কে প্রাকৃতিক উপাদানের পাশাপাশি কিছু সিন্থেটিক উপাদানও মিশ্রিত থাকে। এর প্রধান লক্ষ্য হলো ত্বককে পরিষ্কার, হাইড্রেটের ও সতেজ রাখা। নিচে গ্রিন টি স্টিক মাস্কে ব্যবহৃত উপাদান নিয়ে আলোচনা করা হলো-
  • কাদামাটি বা সবুজ কাদামাটি গ্রিন টি স্টিক মাস্কের একটি প্রাথমিক উপাদান। এটি ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল শোষণ করতে সাহায্য করে।
  • অ্যালোভেরা, শসা, গ্রিন টি ইত্যাদি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ উপাদান এতে মিশ্রিত থাকে। এগুলো ত্বকের জালা ভাব কমাতে এবং ত্বককে শান্ত রাখতে সাহায্য করে।
  • ত্বক থেকে বিষাক্ত টক্সিন শোষণ করার জন্য এর মধ্যে চারকোল বা কাঠকয়লা মিশ্রিত থাকে।
  • এতে বেশ কিছু ধরনের তেলের মিশ্রণ থাকে। যেমনঃ ইউক্যালিপটাস অয়েল, টি ট্রি অয়েল, পেপারমিন্ট অয়েল, জোজোবা বীজ তেল ইত্যাদি। এগুলো অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হওয়ায় ত্বক থেকে ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
  • গ্রিন টি স্টিক মাস্কে গ্লিসারিন মিশ্রিত থাকে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখার জন্য।
  • ত্বকের সুরক্ষা প্রদান করার জন্য এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য এতে ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
  • পছন্দসই সবুজ রঙ পেতে এতে বেশ কিছু প্রাকৃতিক রঙের এজেন্ট যেমনঃ ম্যাচা পাউডার, স্পিরুলিনা যোগ করা হয়।
  • পণ্যটি ব্যবহারের মেয়াদ দীর্ঘায়িত করতে এবং এর কার্যকারিতা বজায় রাখতে এতে ফেনোক্সাইথানল বা ইথিলহেক্সিলগ্লিসারিনের মতো উপাদান যোগ করা হয়।
এই পণ্যটিতে এতসব উপাদানের মিশ্রণ থাকার জন্য এটি ত্বকের ভিতর থেকে পুষ্টি যোগায়। ত্বককে উজ্জ্বল, সতেজ ও প্রাণবন্ত করে তোলে।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে গ্রিন টি স্টিক মাস্ক তৈরির পদ্ধতি

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক বাজারে কিনতে পাওয়া গেলেও আমরা এটিকে বাড়িতেও তৈরি করে নিতে পারি। এর জন্য প্রথমে ১ চামচ গ্রিন টি ফুটন্ত গরম পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ১ টি বাটিতে ২ থেকে ৩ চামচ মুলতানি মাটি নিয়ে এতে ৩ থেকে ৪ চামচ গ্রিন টি ভেজানো পানি মেশাতে হবে।

এবার একটি অ্যালোভেরার স্টিক নিয়ে এর এক সাইড ছিড়ে নিতে হবে এবং স্পিকটি টিপে সেই রস মুলতানি মাটি ও গ্রিন টিম মিশ্রণে মেশাতে হবে। আপনি চাইলে এতে ভিটামিন ই যোগ করার জন্য বাজারে যেসব ভিটামিন ই ক্যাপসুল পাওয়া যায় সেটিও মিশ্রিত করতে পারেন।

উপকরণগুলো একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করতে পারেন। যা গ্রিন টি স্টিক মাস্ক এর মত কাজ করবে। এভাবে আপনি খুব সহজে বাড়িতেই গ্রিন টি স্টিক মাস্ক তৈরি করে নিতে পারেন। ফেসপ্যাকটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক কি ত্বকের জন্য ভালো

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক যারা আগে ব্যবহার করেননি তারা এটি ব্যবহার করার পূর্বেই জানতে চান এটি ত্বকের জন্য ভালো কিনা। উপরে আমরা এই পণ্যটিতে ব্যবহৃত উপাদান সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এত এত উপাদান মিশ্রিত থাকার ফলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই মাস্কটি ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী।

এটি ব্যবহার করার সুবিধা হলো এটি ত্বক থেকে স্থায়ীভাবে ব্রণ দূর করবে, ত্বকের ডার্ক সার্কেল ও ব্ল্যাকহেড অপসারণ করবে। এছাড়াও ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তুলবে। এছাড়াও এই মাস্কটি ত্বকের আদ্রতা ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আপনি নির্দ্বিধায় এই পণ্যটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে দারুন উপকার পাবেন।

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক কোথায় পাওয়া যায়

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন গ্রিন টি স্টিক মাস্ক কোথায় পাওয়া যায়। আপনি যদি এই মাস্কটি কিনতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কসমেটিক এর দোকানে যেতে হবে। যে কোন কসমেটিকের দোকানেই আপনি এই মাস্কটি পেয়ে যাবেন। এছাড়াও বিভিন্ন সুপার শপে এই মাস্কটি দেখতে পাওয়া যায়। সেখান থেকে চাইলেও আপনি এটি কিনতে পারেন।

বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নতির ফলে সকল ধরনের পণ্য আমরা অনলাইন থেকে কিনতে পারি। বাংলাদেশ এমন অনেক অনলাইন শপ রয়েছে যেগুলোতে গ্রিন টি স্টিক মাস্ক পাওয়া যায়। আপনি চাইলে তাদের থেকেও এই মাস্কটি সংগ্রহ করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে আপনার খরচ একটু বেশি পড়বে।

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হয়ে উঠবে সুন্দর ও লাবণ্যময়ী। ত্বকের জন্য এটি অনেক উপকারী হয় কিছু অসাধু লোক এর নকল পণ্য তৈরি করেছে। তাই কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করে নেবেন যাতে করে নকল পণ্য কেনা থেকে বিরত থাকতে পারেন। কেননা নকল পণ্য দেখতে অনেকটা আসল পণ্যের মতোই।

গ্রীন মাস্ক স্টিক প্রাইস ইন বাংলাদেশ ॥ গ্রিন টি স্টিক মাস্ক এর দাম

গ্রিন টি স্টিক মাস্ক এর উপকারিতা কথা চিন্তা করে অনেকেই এই পণ্যটি কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কিন্তু কেনার পূর্বে অবশ্যই এ পণ্যের দাম সম্পর্কে জেনে নেওয়া প্রয়োজন। তাই এই পর্বে আমরা এই মাস্কের দাম নিয়ে আলোচনা করব।

গ্রিন টি স্টিক গ্রীন মাস্কের দাম পূর্বে ৫০০ টাকা থাকলেও বর্তমানে এই পণ্যটির দাম কমে গিয়ে ৪০০ টাকা হয়েছে। আপনি বিভিন্ন দোকানে বা অনলাইনে ৪০০ টাকা বা তার আশেপাশে মূল্যে এই পণ্যটি পেয়ে যাবেন।

তবে অনেক দোকানে বা অনলাইন প্লাটফর্মে এই মাস্কের দাম ৩০০ বা তার কমে পেয়ে যাবেন। কিন্তু তার বেশি ভাগে নকল অথবা মেয়াদ উত্তীর্ণ। তাই কম দামে কিনতে গিয়ে প্রতারণা শিকার না হয়ে সঠিক দামে সঠিক পণ্য কিনুন।

এই পণ্যের গুণগতমান বিচার করলে এই দাম তেমন কিছুই নয়। সকল পণ্যের দাম সবসময় উঠানামা করে। এখানে শুধুমাত্র আপনাদের এই পণ্যের দাম সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনারা এই পণ্যের দাম কত হতে পারে তা বুঝতে পেরেছেন।

লেখকের মন্তব্য

এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সামনে গ্রিন টি স্টিক মাস্ক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন এটি ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তবে যতই উপকারী হোক না কেন এটি ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এটি ব্যবহারে যদি ত্বকের কোন ক্ষতি হয় তবে এটি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।

প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে এসেছে। এই আর্টিকেল সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তবে অবশ্যই তা আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে তা আপনার বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয় স্বজনদের মাঝে শেয়ার করুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!!!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি এখানে লিখুন। প্রতিটি মন্তব্য গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।

comment url